মো: সাদ্দাম হোসেন ইকবাল,
ঝিকরগাছা উপজেলা প্রতিনিধি।
যশোরের ঝিকরগাছা বাজারে, কাঁচা মরিচের দামে অতিষ্ঠ সাধারণ মানুষ, আষাঢ় মাস আসতে না আসতেই কাঁচা মরিচের দামে অতিষ্ঠ সাধারণ মানুষ, এত বেশি এখনো তো সাধারণ মানুষের কিনে খাওয়া দুর সাধ্য হয়ে পরেছে, ঝিকরগাছা বাজারে একাধিক আড়তে ঘুরে দেখা যাই, জিরা ঝাল নামে ছোট্ট কাচা মরিচ পাইকারি ১৬০/১৭০ টাকা, পার্বতপুর নামে সেকেন্ড জিরা মরিচ পাইকারি ১৭৫/১৮০ টাকা, ঢাকা মানিকগঞ্জে কালো ঝাঝ ওলা মরিচ পাইকারি ২১০/২২০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে, এদিকে খুচরা বাজারে বিক্রি হচ্ছে প্রতি কেজি ৩০/৪০ টাকা কেজি প্রতি লাভে, পাইকারি ও খুচরা বিক্রেতারা সবাই বলচে কাঁচা মরিচ বিক্রি করে লাভ হচ্ছে না, বরং লচ হচ্ছে প্রতিদিন,
এর লচের কারণ জানতে চাইলে আড়ত দার রা বলেন আমাদের হাটে যেখান থেকে মরিচ পাইকারি কিনে আনিতেছি সেখানে দাম বেশি হচ্ছে তার পরে নিয়ে আসা খরচ সহ সব কিছু মিলিয়ে বিক্রি হচ্ছে এখানে কেনা থেকে অনেক কমে তার জন্য প্রতিদিন লচ হচ্ছে, এভাবে লচ গুনতে থাকলে আমাদের আর মরিচ বিক্রি করা সম্ভব হবে না,
এদিকে খুচরা বিক্রেতারা বলচে, দুর হতে আমাদের এলাকায় মরিচ আসে, এতে করে গরমে মরিচ গুলো পচে যাই, আর এত দামের মরিচ সব বিক্রি হয় না, সারা দিন বিক্রি করার পরে দু এক কেজি থেকে গেলে সারাদিন ধরে বিক্রিত লাভের মাল থেকে যাই, সারাদিন ধরে দোকান দারির লচে পরিনত হয়,
মরিচ কিনতে আসা একাধিক কেতার সাথে কথা বলে জানা যাই, মরিচের দাম হওয়াই আগে তিনারা এক কেউ আধা কেজি করে মরিচ কিনতো, এখন দাম বেশি হওয়ারই, আড়াই শো করে মরিচ কিনে দিন চালাইতেছে।
এদিক সবাই আশায় আছে ইন্ডিয়ার এল সি মরিচ আসলে কিছু টা কম হতে পারে মরিচের বাজার।