স্টাফ রিপোর্টারঃ-
মোঃ রায়হান উদ্দিন রুবেল।
এ্যাস্টোলোজার কামরুল হাসান ঢাকার কদমতলী থানার জুরাইন এলাকায় ১৯৮৮ সালের ৮ই অগাস্ট এক সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারে জন্মগ্রহন করেন। তার পিতার নাম শহিদুল্লাহ ও মাতার নাম সুফিয়া বেগম। তিনি পাচঁ ভাই বোনের মধ্যে ৪র্থ। তিনি প্রাথমিক ও মাধ্যমিক শিক্ষা কৃত্তিত্বের সাথে সম্পূর্ন করেন আশ্রাফ মাস্টার উচ্চ বিদ্যালয় হতে ও উচ্চ মধ্যমিক শিক্ষা শেষ করেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী কলেজ, লক্ষীবাজার হতে।
এছাড়াও Bangladesh Institute of Astrology হতে Diploma Astrology science degree অর্জন করেন।
বাল্যকাল হতেই তিনি ছিলেন অতি দূরদর্শী ও মানবিক চিন্তার অধিকারী৷ সে একজন আর্দশবান দার্শনিক ও ন্যায়বান ব্যক্তিত্ব.।বাল্যকাল হতেই মানবিক কাজের সাথে সম্পৃক্ত ছিলেন এবং সব সময় বিনয়ী, সময়ানুবর্তী ও নিষ্ঠার সহিত সকল কার্য সম্পূর্ন করেন । তার আধ্যাত্বিক চিন্তার বাস্তব প্রতিফলন তার বাবা মা বাল্যকাল হতেই উপলব্ধি করতে পারেন । তিনি ধার্মিকতা ও ন্যায়ের সাম্য প্রতিষ্ঠায় অধিক দূরদর্শীতার প্রয়োগ বাস্তবে প্রতিফলন করেন।
তিনি জ্যোতিষ শাস্ত্রের উপর অনেক ডিগ্রি আর্জন করেন তা হল world Astrology society হতে jyotish Gyan Ratna উপাধী অর্জন করেন। এছাড়াও Astrology Association society life time membership হিসেবে স্বীকৃতি লাভ করেন । তাছাড়াও জ্যোতিষ শাস্ত্রে ( জ্যোতিষ মহাসাগর) উপাধীতে ভূষিত হন।
তিনি দীর্ঘদিন যাবত এই পেশার সাথে সম্পৃক্ত আছেন বাংলাদেশ তথা বিভিন্ন দেশে মানুষকে online ও offline এর মাধ্যমে সেবা দিয়ে থাকেন। তিনি হস্ত রেখা বিচারের মাধ্যমে মানুষের বর্তমান ও অতীত জীবন সম্পর্কে বলে দিতে পারেন মহান রবের অপরিসীম কৃপায়। বর্তমানে সে ঢাকার যমুনা ফিউচার পার্কে চেম্বারে নিয়মিত সেবা দিয়ে থাকেন।
যমুনা ফিউচার পার্কের ঠিকানাঃ-
দোকান নং- 48/C ব্লক -A Level- 2
Phone No:- 02-9823106
যমুনা ফিউচার পার্ক, প্রগতি সরনী, ঢাকা- ১২২৯।
এছাড়াও বিশ্বের বিভিন্ন জায়গা হতে মূল্যবান খনিজ রত্ন সংগ্রহ করে সুলভ মূল্যে দিয়ে থাকেন৷ তিনি বলেন পাথরের কোন ক্ষমতা নেই এটা মহান রবের এক অনুপম কুদরত এটা ঔষধের মত কাজ করে সব ক্ষমতার উৎস মহান স্রষ্ঠা আল্লাহ তায়ালা।
আমি কামরুল হাসান ভাইকে কাছে হতে দেখেছি সত্যি সে একজন অভিজ্ঞ হস্ত রেখাবিদ ও রত্ন বিশেষজ্ঞ । সে খুব সুন্দর ভাবে হস্ত রেখা বিচার বিশ্লেষণ করে পাথরধারন করতে বলেন কিন্ত কাউকে বাধ্য করেন না।
সেই- ই বাংলাদেশর মধ্যে প্রথম এ্যাস্ট্রোলোজার যে বিনা মূল্যে ফ্রী হস্ত রেখা বিচার করে থাকেন।
আমি অন্তরের অন্তঃস্থল হতে তাকে বিশ্বাস ও ভালবাসি সত্যি সে আমার মতে একজন ভাল মনের মানুষ ।
পরিশেষে আমি আরও বলতে চাই সে সমগ্র বাংলাদেশের মধ্যে সবচেয়ে ভাল, দক্ষ ও অভিজ্ঞ জ্যোতিষী। কারন তার কাছে হস্ত রেখা বিচার করার আগে ও আমি অনেক বড় মাপের বিজ্ঞাপন ধারী নাম করা জ্যোতিষীদের কাছে গিয়েছি কিন্তু এ্যাস্ট্রোলজার কামরুল হাসান ভাইয়ের মত এত অভিজ্ঞতা সম্পূর্ন কাউকে পাই নাই।
তার সাথে কথা বলার পর তার ভবিষ্য পরিকল্পনা সম্পর্কে জানতে চইলে তিনি বলেন সে বাংলাদেশর অসহায় মানুষরের জন্য একটা ফাউন্ডেশন তৈরি করতে চান যেখানে সকল অসহায় দরিদ্র মানুষ সাহায্য পাবে বলে আশা করেন।
সে মৃত্যুের আগে মুহূর্ত পর্যন্ত ভাল কাজের সাথে সম্পৃক্ত থাকতে চান বলে প্রতিশ্রুতি প্রদান করে থাকেন এবং সকল ধর্ম বর্নের লোকদের সাহায্য করবেন বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন।